গল্প
এক. কয়েক যুগ আগে রাঙামাটিতে এসেছিলো বাপ্পার পরিবার। বর্তমানে তাদের বাসা শহরের বনরূপা এলাকায়। বাপ্পার জন্ম ও বেড়ে ওঠা রাঙামাটিতে।
এসব ঘটনার পর সুনামগঞ্জের ভাঙ্গাডহর থেকে পূর্বপুরুষের ভিটা ছেড়ে ভারতের মেঘালয়ের পাদদেশে এসে থামতে হয়েছে। পুরো ছয়দিন রাস্তায়
সে যাই হোক। পরীক্ষার জন্য বের হবো। কিন্তু এর আগে প্রবল সন্দেহ হচ্ছিলো; মাথা ঘুরে পড়ে যাওয়ার। তাই অনিচ্ছা সত্ত্বেও শুয়ে পড়েছি। চোখ
কয়েক বছর আগে মামার কিডনি দুটো নষ্ট হয়ে যায়। এরপর অনেক চেষ্টা করেও বাঁচানো যায়নি মামাকে। ২০১৯ সালের পহেলা নভেম্বর শেষবারের মতো
বেঁচে থাকা মোটেই যা তা ব্যাপার নয়-- তোমাকে বাঁচতে হবে দারুণ নিষ্ঠায়। (তুর্কি কবি নাজিম হিকমত : অনুবাদ আজফার হোসেন) মিঠু সকাল থেকেই
একই সঙ্গে একদিন পিছিয়ে গেছে এবারের এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষাও। রোববার (১৯ জানুয়ারি) মেলার আয়োজক প্রতিষ্ঠান বাংলা একাডেমির
তার প্রকাশিত কবিতার বইগুলো হলো- কানা রাজার সুড়ঙ্গ, তুমুল সাইকেডেলিক দুপুরে। এ বছর বাংলা একাদেমি বইমেলায় ‘উড়কি’ প্রকাশন থেকে
আমি যে সারাদিন ওই চিন্তায় বিভোর থাকি না, এটা পুনম কিছুতেই বুঝতে চায় না। ওর ধারণা অফিসে বসে আমি সারাদিন অনলাইন চ্যাট করি, না হলে লাঞ্চ
হ্যাঁ, খুব মনে আছে, উত্তর দেয় জেরিন। একবার তুমি সাইকেল চালাতে চালাতে রাস্তার পাশের চায়ের দোকানে ঢুকে গেলে সাইকেল নিয়ে। ইশ, খুব ব্যথা
এখানে প্রিয় পঞ্চাশ গল্পের এ রকম একটি দ্বিতীয় প্রকাশনার কথা তাৎক্ষণিক মনে পড়ছে না; সম্ভবত আমাদের নেইও। মোস্তফা কামালের নিয়মিত গদ্য
মূল : গুলজার অনুবাদ: ফজল হাসান ঘুঘুর অনেকবার ইচ্ছে হয়েছিল সে রঙিন পাখা ঝাপটে ঘুড়ির চারপাশে ওড়াওড়ি করবে এবং তার কানের পাশে সুমধুর
মিখায়েল শুধু হাসে, কথা বলে না। চামচের গোসল সে উপভোগ করে। তোয়ালে দিয়ে নরম হাতে গা মুছিয়ে দেয়। সাজায় চামচ-সংসার। বাবা চামচ, মা চামচ, শিশু
সাব্বির উঠে পড়ে। না উঠে উপায় কী! পরপর নয় দান ফসকে গেছে। এই দানে হরতনের ৮ আর ৯ এসেছিল। সাথে যেকোনো রংয়ের ৭ বা ১০ এলেই হতো, কিংবা নিদেন
একটা ব্যাপার তাদের মাথায় এখনও পরিষ্কার না। কলিম এতো এতো বিশ্রী ভাষায় কাকে গালি দেয়? মাঝে-মধ্যে দেশের হর্তা-কর্তা থেকে শুরু করে
বৃহস্পতিবার (১৫ মার্চ) ছিলো এর সপ্তম দিন। নাটক প্রদর্শনী এবং পদক প্রদান অনুষ্ঠানের শুরুতেই ছিলো দলের প্রয়াত দুই সদস্য আবুল কাশেম
সভ্য সমাজের মানুষ যতো কর্মকাণ্ডেই বিস্তৃত হয়ে উঠুক না কেন দিনের চার ভাগ, কিংবা তার বেশি বারও সে এক নিদারুণ রসনা তৃপ্তির কাজে নিমগ্ন
হ্যাঁ, কয়েকটা জাতীয় দৈনিকে গুরুত্বহীনভাবেই ছাপা হয়েছিল সংবাদটা। দুইয়ের পৃষ্ঠার আটের কলামে ছোট্ট একটা সংবাদ: ‘লোহাগাড়া থানার
অফিসে সহকর্মীরা সবাই তাকে সম্মান করে। সেটা অবশ্য পদমর্যাদা বা ক্ষমতার জোরে না। তার অগাধ সততাকে মনে মনে সবাই সম্মান করে। সুযোগের
গ্রিক মাইথোলজির নার্সিসাসের গল্প আমরা সবাই জানি, সবাইকে প্রত্যাখ্যান করে আত্মমুগ্ধ হওয়ার ফল ক্ষয়। সেখানেও বিষয়টি ছিলো ছবি,
এক কামরা দুই কামরার ঘরগুলাতে বৌ-বাচ্চা নিয়ে অনেকে থাকে। বেশিরভাগ ঘরের সাথে লাগানো টয়লেট নাই। পাঁচ সাত পরিবারের জন্য একটা পায়খানা আর
